Menu |||

এরশাদ কেন আবারও হাসপাতালে?

সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় পার্টির নেতা এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর এ নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে তার অসুস্থতা কতটা গুরুতর। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগেও এইচ এম এরশাদকে সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। সেবার নির্বাচনে যাবেন না বলে ঘোষণা দেয়ার পরই তাঁকে জোর করে সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। এরশাদের অসুস্থতা নিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি বাংলার মোয়াজ্জেম হোসেন :

আপনাদের দলের চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ কেন সামরিক হাসপাতালে?

উনি রুটিন চেক-আপের জন্য হাসপাতালে গেছেন। উনি নিয়মিতই যান। হাসপাতাল থেকে উনি কালও চলে আসতে পারেন। দু’এক দিন দেরিও হতে পারে। হাসপাতালের সব বড় বড় কর্মকর্তারা সেখানে উনার দেখাশোনা করছেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, মেজর জেনারেল পদমর্যাদার লোকজন।

উনার কি কোন বিশেষ শারীরিক অসুবিধা আছে?

না, স্বাভাবিক চেক আপ। ব্লাড সুগার, হার্ট, প্রেশার এসব। ব্লাড সেলগুলোও দেখা হচ্ছে।

রেগুলার চেক-আপই যদি হবে, উনাকে ভর্তি হতে হলো কেন?

 

না, উনি প্রায়শই এরকম গিয়ে এক-আধ দিন থাকেন। উনি তো সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে ক্যান্টনমেন্ট তারও একটা আস্থার জায়গা। বাসার চেয়ে কম না। উনি সেখানে এক আধ দিন থাইকা আবার চলে আসেন।

কবে নাগাদ উনি হাসপাতাল থেকে চলে আসবেন বলে আশা করছেন?

দু’এক দিনের মধ্যেই আসবেন।

২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও তো উনাকে এভাবে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল?

(হেসে) দিন তো একভাবে যায় না। সবসময় কি একই রকম যায়? সব সময় তো একই রকম যায় না।

অনেকে এটাকে গায়েবি অসুস্থতা বলছেন, এটি তা নয় আসলে?

না, অসুস্থতা না। উনি একটু গেছেন, দু্’এক দিন থাকার পর আবার আসবেন। আপনি যদি দু’একদিন পর আমার সঙ্গে কথা বলেন, এটা লাউড এন্ড ক্লিয়ার হবে।

আপনি কি উনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন, কথা বলতে পারছেন, দলের নেতারা কি উনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারছেন?

আমি নিজে তো দুপুরে আসলাম। আবার একটু আগে কথা বলেছি। কোন অসুবিধা নাই তো। যেটা আপনাদের ভাবনা, তা নয়। যেসব কথা বলা হচ্ছে, তা মিথ্যা। বিভ্রান্তিকর। জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা। উনি জাতীয় নেতা। দলের চেয়ারম্যান। সাবেক রাষ্ট্রপতি। সাবেক সেনা প্রধান। এখন একটা নির্বাচনের কার্যক্রম চলছে। এখন এ ধরনের বক্তব্য আসাটা অনাকাঙ্খিত। আমরা নির্বাচনে আছি। এবং উনি নির্বাচনে গুলশান থেকে, রংপুর থেকে নির্বাচন করবেন। আরও দুটি আসনেও কথা হচ্ছে।

 

আপনারা যে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে নির্বাচন করবেন, সেই আলোচনা কি শেষ করে ফেলেছেন? কে কত আসনে নির্বাচন করবেন?

আলোচনা খুব স্বাভাবিক এবং আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে হচ্ছে। চূড়ান্ত হলে আপনারা জানতে পারবেন। সেরকম কোন প্রতিকুল অবস্থা নেই। আমরা শুরু করেছি। আমরা অনেকদূর এগিয়ে আছি। এটা স্পষ্ট হবে। দু’চারদিনের মধ্যে জানাতে পারবো।

আপনাদের ওপর কি সরকারের দিক থেকে এমন কোন চাপ আছে, যে তাদের সঙ্গেই থাকতে হবে, বিএনপি বা আর কারও সঙ্গে যেতে পারবেন না?

হ্যাঁ চাপ আছে। সেটা হলো, ভালোবাসার চাপ। আস্থার চাপ। বিশ্বাসের চাপ। সেটা তো উপেক্ষা করা যায় না।

আপনি বলছেন যে আপনাদের দলের চেয়ারম্যান ভালো আছেন, তিনি নিজের ইচ্ছাতেই হাসপাতালে গেছেন, তাকে জোর করে সেখানে নেয়া হয়নি?

না, না, নেয়া হয়নি। আপনি ভালো থাকবেন। (এরপর উনি ওবায়দুল কাদের সাহেব ফোন করেছেন বলে লাইন কেটে দেন)।

যা ঘটেছিল ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে

২০১৩ সালে জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক টানাপোড়েন তৈরি হয়েছিল। শুরুতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা থাকলেও ৩রা ডিসেম্বর হঠাৎ করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। তিনি বলেছিলেন, সব দল নির্বাচনে অংশ না নেয়ায় তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

জাতীয় পার্টির এই সিদ্ধান্ত তখন আওয়ামী লীগ সরকারকে ভীষণ বিপাকে ফেলেছিল। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির একাংশ নির্বাচন যাচ্ছে বলে ঘোষণা করে।

এরকম এক পটভূমিতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদকে র‍্যাব আটক করেছে বলে খবর প্রকাশিত হয় ঢাকার পত্রিকায়। তবে র‍্যাবের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, তিনি আটক হননি, তাকে চিকিৎসার জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তবে দলের কোন কোন নেতা তখন দাবি করেছিলেন, এরশাদ অসুস্থ নন।

এরপর বেশ কিছুদিন এরশাদকে সামরিক হাসপাতালে কাটাতে হয়েছিল। তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাতের ক্ষেত্রে নানা বিধিনিষেধ ছিল। তবে ‘অসুস্থ’ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও এরশাদকে গলফ খেলতে দেখা গেছে বলেও সেসময় পত্র-পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়।

 

 

সূত্র, বিবিসি

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» তারেক মনোয়ার একজন স্পষ্ট মিথ্যাবাদী

» কুয়েতে নতুন আইনে অবৈধ প্রবাসীদের কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে

» সোশ্যাল প্লাটফর্মে লন্ডনী মেয়েদের বেলেল্লাপনা,চাম্পাবাত সবার শীর্ষে

» ফারুকীর পদত্যাগের বিষয়টি সঠিক নয়

» পাকিস্তান থেকে সেই আলোচিত জাহাজে যা যা এল

» মিছিল করায় আট মাস ধরে সৌদি কারাগারে ৯৩ প্রবাসী, দুশ্চিন্তায় পরিবার

» কুয়েতে যুবলীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

» ক্ষমা না চাইলে নুরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়

» বাকু থেকে ফিরলেন ড. মুহাম্মাদ ইউনূস

» শুক্রবার আহত ও শহীদদের স্মরণে কর্মসূচি দিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
,

এরশাদ কেন আবারও হাসপাতালে?

সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং জাতীয় পার্টির নেতা এইচ এম এরশাদ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর এ নিয়ে নানা গুঞ্জন শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে তার অসুস্থতা কতটা গুরুতর। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগেও এইচ এম এরশাদকে সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। সেবার নির্বাচনে যাবেন না বলে ঘোষণা দেয়ার পরই তাঁকে জোর করে সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। এরশাদের অসুস্থতা নিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি বাংলার মোয়াজ্জেম হোসেন :

আপনাদের দলের চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ কেন সামরিক হাসপাতালে?

উনি রুটিন চেক-আপের জন্য হাসপাতালে গেছেন। উনি নিয়মিতই যান। হাসপাতাল থেকে উনি কালও চলে আসতে পারেন। দু’এক দিন দেরিও হতে পারে। হাসপাতালের সব বড় বড় কর্মকর্তারা সেখানে উনার দেখাশোনা করছেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, মেজর জেনারেল পদমর্যাদার লোকজন।

উনার কি কোন বিশেষ শারীরিক অসুবিধা আছে?

না, স্বাভাবিক চেক আপ। ব্লাড সুগার, হার্ট, প্রেশার এসব। ব্লাড সেলগুলোও দেখা হচ্ছে।

রেগুলার চেক-আপই যদি হবে, উনাকে ভর্তি হতে হলো কেন?

 

না, উনি প্রায়শই এরকম গিয়ে এক-আধ দিন থাকেন। উনি তো সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। স্বাভাবিকভাবে ক্যান্টনমেন্ট তারও একটা আস্থার জায়গা। বাসার চেয়ে কম না। উনি সেখানে এক আধ দিন থাইকা আবার চলে আসেন।

কবে নাগাদ উনি হাসপাতাল থেকে চলে আসবেন বলে আশা করছেন?

দু’এক দিনের মধ্যেই আসবেন।

২০১৪ সালের নির্বাচনের আগেও তো উনাকে এভাবে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল?

(হেসে) দিন তো একভাবে যায় না। সবসময় কি একই রকম যায়? সব সময় তো একই রকম যায় না।

অনেকে এটাকে গায়েবি অসুস্থতা বলছেন, এটি তা নয় আসলে?

না, অসুস্থতা না। উনি একটু গেছেন, দু্’এক দিন থাকার পর আবার আসবেন। আপনি যদি দু’একদিন পর আমার সঙ্গে কথা বলেন, এটা লাউড এন্ড ক্লিয়ার হবে।

আপনি কি উনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন, কথা বলতে পারছেন, দলের নেতারা কি উনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারছেন?

আমি নিজে তো দুপুরে আসলাম। আবার একটু আগে কথা বলেছি। কোন অসুবিধা নাই তো। যেটা আপনাদের ভাবনা, তা নয়। যেসব কথা বলা হচ্ছে, তা মিথ্যা। বিভ্রান্তিকর। জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা। উনি জাতীয় নেতা। দলের চেয়ারম্যান। সাবেক রাষ্ট্রপতি। সাবেক সেনা প্রধান। এখন একটা নির্বাচনের কার্যক্রম চলছে। এখন এ ধরনের বক্তব্য আসাটা অনাকাঙ্খিত। আমরা নির্বাচনে আছি। এবং উনি নির্বাচনে গুলশান থেকে, রংপুর থেকে নির্বাচন করবেন। আরও দুটি আসনেও কথা হচ্ছে।

 

আপনারা যে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে নির্বাচন করবেন, সেই আলোচনা কি শেষ করে ফেলেছেন? কে কত আসনে নির্বাচন করবেন?

আলোচনা খুব স্বাভাবিক এবং আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে হচ্ছে। চূড়ান্ত হলে আপনারা জানতে পারবেন। সেরকম কোন প্রতিকুল অবস্থা নেই। আমরা শুরু করেছি। আমরা অনেকদূর এগিয়ে আছি। এটা স্পষ্ট হবে। দু’চারদিনের মধ্যে জানাতে পারবো।

আপনাদের ওপর কি সরকারের দিক থেকে এমন কোন চাপ আছে, যে তাদের সঙ্গেই থাকতে হবে, বিএনপি বা আর কারও সঙ্গে যেতে পারবেন না?

হ্যাঁ চাপ আছে। সেটা হলো, ভালোবাসার চাপ। আস্থার চাপ। বিশ্বাসের চাপ। সেটা তো উপেক্ষা করা যায় না।

আপনি বলছেন যে আপনাদের দলের চেয়ারম্যান ভালো আছেন, তিনি নিজের ইচ্ছাতেই হাসপাতালে গেছেন, তাকে জোর করে সেখানে নেয়া হয়নি?

না, না, নেয়া হয়নি। আপনি ভালো থাকবেন। (এরপর উনি ওবায়দুল কাদের সাহেব ফোন করেছেন বলে লাইন কেটে দেন)।

যা ঘটেছিল ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে

২০১৩ সালে জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে ব্যাপক টানাপোড়েন তৈরি হয়েছিল। শুরুতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা থাকলেও ৩রা ডিসেম্বর হঠাৎ করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। তিনি বলেছিলেন, সব দল নির্বাচনে অংশ না নেয়ায় তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

জাতীয় পার্টির এই সিদ্ধান্ত তখন আওয়ামী লীগ সরকারকে ভীষণ বিপাকে ফেলেছিল। তবে রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির একাংশ নির্বাচন যাচ্ছে বলে ঘোষণা করে।

এরকম এক পটভূমিতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদকে র‍্যাব আটক করেছে বলে খবর প্রকাশিত হয় ঢাকার পত্রিকায়। তবে র‍্যাবের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, তিনি আটক হননি, তাকে চিকিৎসার জন্য সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তবে দলের কোন কোন নেতা তখন দাবি করেছিলেন, এরশাদ অসুস্থ নন।

এরপর বেশ কিছুদিন এরশাদকে সামরিক হাসপাতালে কাটাতে হয়েছিল। তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাতের ক্ষেত্রে নানা বিধিনিষেধ ছিল। তবে ‘অসুস্থ’ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও এরশাদকে গলফ খেলতে দেখা গেছে বলেও সেসময় পত্র-পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়।

 

 

সূত্র, বিবিসি

Facebook Comments Box


এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



Exchange Rate

Exchange Rate EUR: Thu, 21 Nov.

সর্বশেষ খবর



Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Bangladesh Office

Director. Rumi Begum
Adviser. Advocate Koyes Ahmed
Desk Editor (Dhaka) Saiyedul Islam
44, Probal Housing (4th floor), Ring Road, Mohammadpur,
Dhaka-1207. Bangladesh
Contact: +8801733966556 /+8801316861577

Email Address

agrodristi@gmail.com, agrodristitv@gmail.com

Licence No.

MC- 00158/07      MC- 00032/13

Design & Devaloped BY Popular-IT.Com
error: দুঃখিত! অনুলিপি অনুমোদিত নয়।